প্রযুক্তির নিগূঢ় ছোয়ায় গোটা বিশ্ব যখন হাতের মুঠোয় তখন সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলো সহ বিভিন্ন মাধ্যমে এখনো অনবরত চেয়ে যেতে হয় দরকারি গ্রুপের রক্ত ও রক্ত দাতাদের। তবে আগের চেয়ে রক্ত যোগার টা বেশ সহজ হয়েছে বটে তবে রক্তদাতা থাকা সত্ত্বেও আগ্রহী গণ যথাসময়ে সে রক্ত পায় না বা বলা যায় রক্ত দাতাদের সাথে যোগাযোগ ও করা যায় না।
এতসব কথা মাথায় রেখেঅনিরুদ্ধ চক্রবর্তী তৈরি করেছেন ফেসবুক ভিত্তিক এক বিশেষ রোবট যা কিনা আপনাকে খুজে দেবে আপনার প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত দাতাদের এমন কি আপনার এলাকাতেই। আপনার ফেবু বন্ধু না হওয়া সত্ত্বেও এই সেবা পাচ্ছেন একদম ই বিনামূল্যে। রোবটির নাম হচ্ছে “ব্লাড বট”।
এই ব্লাড বট উন্মুক্তের কয়েক সপ্তাহের মাঝে ৭ হাজারের অধিক রাক্তাদাতা ব্লাড বটের সাথে যুক্ত হয়েছেন। ৭০০ জনের অধিক মানুষ রক্ত চেয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন।
ব্লাড বট কি?
ব্লাড বট ফেইসবুকের মেসেঞ্জার ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন। রক্তদাতা এবং গ্রহীতাদের মধ্যে যোগাযোগের একটি প্লাটফর্ম। যারা রক্ত দিতে ইচ্ছুক তারা বটকে রক্তের গ্রুপ, লোকেশন দিয়ে বার্তা পাঠালেই হবে। যখন কেউ রক্ত চেয়ে বটকে বার্তা পাঠাবে তখন বট স্বয়ংক্রিয়ভাবে রক্তদাতাকে তা জানিয়ে দেবে।
Facebook link–Blood Bot
সহজ বলা যায়, জরুরী প্রয়োজনে রক্ত দরকার হলে আমরা যেভাবে ফেইসবুক বন্ধুদের নক করে রক্ত চাই। ঠিক একই ভাবে বটের সাহায্যে রক্ত চাওয়া ও দেওয়া যাবে।
ব্লাড বট ফেইসবুকের মেসেঞ্জার ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন। রক্তদাতা এবং গ্রহীতাদের মধ্যে যোগাযোগের একটি প্লাটফর্ম। যারা রক্ত দিতে ইচ্ছুক তারা বটকে রক্তের গ্রুপ, লোকেশন দিয়ে বার্তা পাঠালেই হবে। যখন কেউ রক্ত চেয়ে বটকে বার্তা পাঠাবে তখন বট স্বয়ংক্রিয়ভাবে রক্তদাতাকে তা জানিয়ে দেবে।
Facebook link–Blood Bot
সহজ বলা যায়, জরুরী প্রয়োজনে রক্ত দরকার হলে আমরা যেভাবে ফেইসবুক বন্ধুদের নক করে রক্ত চাই। ঠিক একই ভাবে বটের সাহায্যে রক্ত চাওয়া ও দেওয়া যাবে।
যেভাবে বট কাজ করে :
যখন কেউ এই ঠিকানায় গিয়ে রক্ত চেয়ে বার্তা দেন তখন ‘ব্লাড বট’ রক্তের গ্রুপ, যে নম্বরটিতে রক্তের জন্য যোগাযোগ করবেন সে নম্বরটি, যে হাসপাতালে রক্ত লাগবে তার লোকেশন জানাতে বলে। নম্বরটিতে একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হয়। কোডটি বটকে জানিয়ে নম্বর ভেরিফাই করে নেওয়ার পর বট হাসপাতালের লোকেশনের আশেপাশে ২ কিলোমিটার রেডিয়াসের কাঙ্ক্ষিত রক্তের গ্রুপের ডোনারদের মেসেঞ্জারে নোটিফিকেশন পাঠিয়ে দেয়।
যখন কেউ এই ঠিকানায় গিয়ে রক্ত চেয়ে বার্তা দেন তখন ‘ব্লাড বট’ রক্তের গ্রুপ, যে নম্বরটিতে রক্তের জন্য যোগাযোগ করবেন সে নম্বরটি, যে হাসপাতালে রক্ত লাগবে তার লোকেশন জানাতে বলে। নম্বরটিতে একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হয়। কোডটি বটকে জানিয়ে নম্বর ভেরিফাই করে নেওয়ার পর বট হাসপাতালের লোকেশনের আশেপাশে ২ কিলোমিটার রেডিয়াসের কাঙ্ক্ষিত রক্তের গ্রুপের ডোনারদের মেসেঞ্জারে নোটিফিকেশন পাঠিয়ে দেয়।
ডোনারকে ‘details, can not go, already donated’ বাটন পাঠায় বট। রক্ত দিতে যেতে চাইলে ‘details’ চাপলে লোকেশন, ফোন নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য দেখাবে। রক্ত ইতোমধ্যে দিয়ে থাকলে ‘already donated’ বাটন চাপলে কোন মাসে রক্ত দিয়েছেন বট তা জানতে চায়। জেনে নিয়ে পরবর্তী চার মাস আর কোনো নোটিফিকেশন দেবে না ওই রাক্তদাতাকে।
ব্লাড বটের পিছনে যারা আছেন
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিয়ের কম্পিউটার বিভাগের পঞ্চম সেমিস্টারে পড়ুয়া অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী ছাড়াও ব্লাড বট তৈরি কাজ করেছেন ওমরান জামাল, নওফেল মাশনূর, সুমনা চক্রবর্তী , জেরিন তাসনিম সাকিসহ আরও কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিয়ের কম্পিউটার বিভাগের পঞ্চম সেমিস্টারে পড়ুয়া অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী ছাড়াও ব্লাড বট তৈরি কাজ করেছেন ওমরান জামাল, নওফেল মাশনূর, সুমনা চক্রবর্তী , জেরিন তাসনিম সাকিসহ আরও কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী।
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তীর ভবিষৎ পরিকল্পনা ৫০ লক্ষ রাক্তাদার একটি ডাটাবেইজ সমৃদ্ধ করা। যেন ব্লাড বটে কেউ রক্ত চাইলে দ্রুত সময়ে পেতে পারেন এবং রক্ত নিয়ে স্বজনদের দুশ্চিন্তা কমানো যায়।
Comments
Post a Comment